নতুন বাংলার খবর ডেস্ক
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল জাপান শাখার উদ্যোগে তারুণ্যের অধিকার আদায়ে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক জিয়া ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন শীর্ষক আলোচনা ও কর্মীসভা রবিবার সকালে জাপানের টোকিওর ওজি হকতপিয়া হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবক দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক (সহ-সভাপতি পদমর্যাদা) নাসির উদ্দিন আহমেদ শাহিনের সভাপতিত্বে ও অপর আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক (যুগ্ম সম্পাদক পদমর্যাদা) আসলাম ফকির লিটনের সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস,এম জিলানী । প্রধান বক্তা হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান । বিশেষ অতিথি হিসাবে ভার্চুয়ালি বক্তব্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইয়াসিন আলী। এসময় বক্তব্য রাখেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক (যুগ্ম সম্পাদক পদমর্যাদা) সেলিম হোসেন, সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান জাহিন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাপান বিএনপির সভাপতি মীর রেজাউল করিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল ইসলাম মনি, সিনিয়র সহ সভাপতি আলমগীর মিঠু। এসময় উপস্থিত ছিলেন জাপান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলাম রনি, প্রধান উপদেষ্টা কাজী এনামুল হক, মোফাজ্জল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সাল সালাহউদ্দিন, দফতর সম্পাদক আবুল খায়ের ভূঁইয়া , জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের মোঃ হোসেন হায়দার , ওমর ফারুক রিপন, সাজ্জাত শাহরিয়ার, মোস্তাফিজুর রহমান জনি , টুটুল ঈবরাহিম, ফরহাদ প্রিন্স চৌধুরী ,আনোয়ার হোসেন রনি , খাইরুল হাসান মামুন ,নাহিদ কামাল , জোবায়ের সানী , নাজিম উদ্দিন,নাফীস বাবু , আসাদুল হক ,মারুফ হোসেন ,এস আই জুয়েল,সাদ্দাম রাজ, আশিক , নুর খান , তরিকুল ইসলাম তরু , ফারুক ওমর , মোঃ আশিকুর রহমান,মোঃ মনিরুজ্জামান,লিটন মাহমুদ , মাহবুব সরকার,ঈসমাইল ,তানভীর আহমেদ রানা ,ইয়াসিন সরকার, মিজানুর রাহমান শাকিল সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
আলোচনা সভায় বক্তারা অনতিবিলম্বে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশে একটি সুস্থ নির্বাচন অনুষ্ঠান করে গণতান্ত্রিক ধারা ফিরিয়ে আনতে বর্তমান সরকারের প্রতি উদাত্ত আহবান জানানো হয়। দেশের আইনশৃঙ্খলা অবনতির বিষয়ে তারা বলেন নির্বাচিত সরকার না থাকায় দেশের প্রতি উপজেলায় নির্বাচিত এমপি বা অভিবাবক নেই, তাই দেশ হয়ে পড়েছে অভিভাবকহীন, আর তাই দুষ্কৃতিকারীরা দেদারসে অপকর্ম করে যাচ্ছে। নির্বাচিত এমপি হলে সারাদেশের উপজেলাগুলিতে অভিভাবক তৈরি হবে আর আইনশৃঙ্খলা তখন নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে আমরা মনে করছি।
আপনার মতামত লিখুন :